জীবননগর অফিস:-চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার কাটাপোল দক্ষিণপাড়ায় জমির ওপর দিয়ে বৈদ্যুতিক
তার নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় সৃষ্টি বিরোধের জের ধরে
এক নারীকে মারধর ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কাটাপোল দক্ষিণপাড়ার প্রান্তিক কৃষক নোয়াজেস আলীর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন
(৪৫),তিনি লিখিত অভিযোগে জানান, প্রতিবেশী আশাদুল হক(৫৫) ও ছেলে ছেলে রাজু
হোসেন (২৫), একই পরিবারের সদস্য রানা হোসেন
(২৩) ও নাহিদ হোসেন (১৮) তার বোন নুরজাহানের বাড়ীর ওপর দিয়ে
(২৩) ও নাহিদ হোসেন (১৮) তার বোন নুরজাহানের বাড়ীর ওপর দিয়ে
বৈদ্যুতিক সংযোগের জন্য তার নেয়ার চেষ্টা করেন।
এ ঘটনায় ফাতেমা খাতুনের বোনের পরিবারের পক্ষ থেকে আপত্তি জানালে প্রতিপক্ষ শহিদুল হকেরা
উত্তেজিত হয়ে উঠে।
উত্তেজিত হয়ে উঠে।
অভিযোগ অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বিকাল
৩টার দিকে অভিযুক্তরা সংঘবদ্ধভাবে ফাতেমা
৩টার দিকে অভিযুক্তরা সংঘবদ্ধভাবে ফাতেমা
খাতুনের বোন নুরজাহানের বাড়িতে জোরপূর্বক প্রবেশ করে। তারা প্রকাশ্যে খুন-জখমের হুমকি দিতে
থাকেন এবং ঘরে থাকা তার বড় বোন নুরজাহান খাতুনকে(৫০)-বেধড়ক মারধর করেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, রাজু হোসেন কোদাল দিয়ে আঘাত করে নুরজাহান খাতুনকে গুরুতর জখম
করে। অন্যান্য বিবাদীরাও একত্র হয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। এই নির্মম মারধরের ফলে
নুরজাহান খাতুনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্ত জমে যায়, কালশিটে ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়।
এছাড়া, মারধরের এক পর্যায়ে অভিযুক্তরাভুক্তভোগীর পরণের কাপড় ছিঁড়ে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে বলেও অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে।
নুরজাহান খাতুনকে রক্ষা করেন। পরবর্তীতে তাকে গুরুতর অবস্থায় জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানেই
চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
হাসাদহ ইউনিয়ন পরিষদের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের মেম্বার আতিকুল ইসলাম সন্টু বলেন,ঘটনার কথা আমি লোক
চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
হাসাদহ ইউনিয়ন পরিষদের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের মেম্বার আতিকুল ইসলাম সন্টু বলেন,ঘটনার কথা আমি লোক
মুখে শুনেছি। তবে আমার কাছে কোনপক্ষই আসেনি।
এ ব্যাপারে জীবননগর অফিসার ইনচার্জ মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন,ঘটনার ব্যাপারে একটি লিখিত
অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি আমলে নিয়ে তাৎক্ষনিক পুলিশি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।